preload preload preload preload

- - Please Notice - -




Hi buddies....So nice to tell you that Ubuntu 10.10 has been released. Collect yours now.......!! volunteers are requested to order CDs for distribution.......Lets spread the word of UBUNTU!!


ChromiumOS End or the Beginning?

ChromiumOS, the End or the Beginning

অপারেটিং সিস্টেম মার্কেটে প্রায় ঝড় তুলেই ঘোষনা দেয় Google তাদের অপারেটিং সিস্টেম ডেভেলপমেন্ট এর পরিকল্পনা । বিশ্বজুরে বেশ আলোচনা সমালোচনা সেই থেকে। কারও কথায় ভাল মন্দ বিচারে যাবার আগে Google এর  অপারেটিং সিস্টেম টি সম্বন্ধে কিছু জানা থাকা ভাল । সেই জন্যই আজকের এই লিখা। আশাকরি এ থেকে কিছুটা হলেও ChromiumOS সম্বন্ধে জানতে পারবেন।

ChromiumOS সম্পর্কে কিছু বলার আগে অপারেটিং সিস্টেম সম্বন্ধে কিছু বলি। অপারেটিং সিস্টেম একটি কম্পিউটার এর বেসিক ফাংসন গুলো ধারন করে যা অন্যান্য অ্যাপ্লিকেশন এ ব্যবহার হয়। এছারাও এতে যাবতিয় কম্পিউটার হার্ডওয্যার লিংকেজ থাকে।

প্রথম দিককার কম্পিউটার গুলোতে কোন অপারেটিং সিস্টেম ছিল না। ফলে সব রকম প্রেগ্রামে হার্ডওয়্যার আলাদা ভাবে কনফিগার করতে হতো। hardware এবং software complexity বারার সাথে সাথে এর ব্যবহার কঠিন হতে থাকে। এই সমস্যা কমাতে manchester mark এর সমসাময়িক কম্পিউটার গুলেত hardware linkage এর program গুলো আলাদা কোন punchcard এ দেয়া থাকত। এ কারনে Alan Turing সেসময় অপারেটিং সিস্টেম ধারনার প্রবর্তক বলে মনে করা হয়।

সময় এর সাথে সাথে অপারেটিং সিস্টেম এর জটিলতা বারতে থাকে। প্রোগ্রাম রানিং টাইম কমানোর প্রয়োজন দেখা যায়। এবং আবির্ভাব হয় standalone অপারেটিং সিস্টেমের। এসব অপারেটিং সিস্টেম কোন সময় application ছারাই চলতে পারে। এর বর সুবিধা হল program সম্পর্কিত hardware linkage এর অধিকাংস অপারেটিং সিস্টেম এ সবসময় চালু থাকে(display, keyboard, mouse . . .) । ফলে program চালাতে নতুন করে input output system কে harware level থেকে initialize করার দরকার হয়না। যোগাযোগটা করে অপারেটিং সিস্টেম।

মেমরি বণ্টন ও নিয়ন্ত্রণ, সিস্টেম অনুরোধগুলির অগ্রাধিকার নির্ণয়, ইনপুট ও আউটপুট ডিভাইস নিয়ন্ত্রণ, কম্পিউটার নেটওয়ার্কিং ও ফাইল সিস্টেম ব্যবস্থাপনা ইত্যাদি অপারেটিং সিস্টেমের কাজ।

অপারেটিং সিস্টেম প্রচোলন কম্পিউটার ব্যবহারে নতুন মাত্রা আনে। বিষেশত মাইক্রেসফট DOS এর সমসাময়িক অপারেটিং সিস্টেম গুলো কম্পিউটার সাধারন মানুষের ব্যবহার উপযোগী করে তুলে। এখনকার Windows, MacOS, Linux এর কাজ অনেক ব্যপক।



অপারেটিং সিস্টেম এর এই ধারনা নতুন মনে হলেও আসলে সুদুর ভবিষ্যতে এর চেহারা হবে অন্যরকম।  google Chrome OS বা ChromiumOS এই চেহারার ১টি উদাহরন। আপনি যদি Google Chrome OS সম্পর্কে বিন্দু মাত্র জেনে না থাকেন তবে বলছি এটি একটি opensource অপারেটিং সিস্টেম যাতে সুধুমাত্র একটি হাই-স্পিড ব্রাউজার আছে। সব অ্যাপ্লিকেশন থাকে web এ ! সত্যই google এর ধারনা একটু ভিন্ন !!!

প্রশ্ন আসতে পারে এই অপারেটিং সিস্টেম ধারনার পরিবর্তনের কি আসলেই দরকার ছিল? তাহলে একটা প্রশ্ন হয়ে যাক।

আপনি PC ব্যবহার কালিন কত সময় internet এ থাকেন?

উত্তর হয়তো 70-80 % । উন্নত বিস্বে যা কিনা 90%। google এই ব্যপক user দের টার্গেট করেই chromiumOS তৈরীর কাজ করে।

আপনি কেন web based অপারেটিং সিস্টেম chromiumOS চালাবেন?

এটা ফ্রি।

এর বৈশিস্ট্য-

   স্পিড

   সিম্প্লিসিটি (google এর হোম পেজ দেখলে বুঝতে কষ্ট হবে না ! )

   সিকিউরিটি

   সব কিছু নেটে। (cloud computing ধারনার অগ্রদুত) ফলে যে কোন সিস্টেমে বসে আপনি আপনার কম্পিউটার চালাতে পারবেন।

একে একটি web browser বললাম বলে একে একরকম ছোট মনে করবেন না। এর কাজ ও ক্ষমতা একে সাধারন web browser এর চেয়ে আলাদা করেছে।

এতে আপনি যা যা করতে পারবেন :-

   মেইল চেক

   গেম খেলা (online) ।

   Office ব্যবহার।

   গান শোনা, ভিডিও দেখা।

   পেন/সিডি ড্রাইভ ব্যবহার, প্রজেক্টর/মোবাইল ব্যবহার।

   চ্যাটিং।

আরও অনেক কিছু।



অপারেটিং সিস্টেম টি চালু করতে এরকম একটা লগইন পেইজ আসবে। gmail account দিয়ে লগিন করতে google হোম পেজ (www.google.com) চালু হবে। এবং আপনি ব্রাউজার এই থাকবেন।  উপরে বায়ে খেয়াল করলে একটি স্টার্ট মেন্যুর মত বাটন পাবেন যাতে এই পর্যন্ত পাওয়া প্রচলিত নেট application এবং website গুলো থাকবে।



 স্পিড এই  অপারেটিং সিস্টেম এর মূল আকর্ষন, google এর কথা অনুযাই এটি বুট হবে ৫-৭ সেকেন্ড এর মধ্যে ! google এর প্রোডাক্ট ম্যানেজমেন্ট এর ভাইস প্রেসিডেন্ট Sandar Pichai এর ভাষায় - "আমারা google chorme OS কে চেয়েছি ঝরের মত দ্রুত . . . যেন বুট হয় একটি টিভির মত ইন্সট্যান্ট"।




পিসি ইউজার দের জন্য বারতি সুবিধা না দিলেও, এটি নেটবুক গুলোকে করবে সাস্রয়ী । google সরাসরি এই অপারেটিং সিস্টেম নেটে ছারতে না চাইলেও ভবিশ্যতে হয়তো পাওয়া যাবে। আপাতত আপনাকে এর পুর্ন সুবিধার জন্য ধৈর্য ধরতে হবে ২০১০ এর শেষার্ধ পর্যন্ত। এর মধ্যেই প্রথম chromium OS নেটবুক বাজারে আসবে। এই google ডিভাইস গুলো সাধারন নেটবুকের মত হলেও এতে কোন hard-disk থাকবে না। ডাটা স্টোরেজ এর জন্য ব্যবহার হবে ফ্ল্যাশ মেমরি এবং ক্লাউড বা অনলাইন স্টোরেজ।


ইউজারকে কোন সফ্টওয়্যার ব্যবহার করতে ইন্সটল করতে হবে না। সুধুমাত্র ঔ সফ্টওয়্যার এর লিংক এ সাইন করার দরকার হবে। এর ফলে আপনি আপনার কম্পিউটার এর চেয়ে কাজে মনোযোগ বেশী দিতে পারবেন। Google যদি নিয়মিত তাদের web application গুলো ম্যালওয়্যার থেকে মুক্ত রাখে তাইলে আপনার কোন ডাটা ব্যাকআপ বা অ্যান্টিভাইরাস নিয়ে চিন্তা না করলেও চলবে।

এটা বোঝাই যায় হাজার হাজার পিসি আলাদা ভাবে রিসের্স ব্যবহার এর চেয়ে একই রিসোর্স শেয়ার করলে ডেটা স্টোরেজ জনিত অপচয় কম হবে। সেই সাথে ইউজার লেভেলে মেইনটেনেন্স হবে সহজ। অদুর ভবিষ্যতে platform হিসেবে OS এর চেয়ে WEB যে অধিক গ্রহনযোগ্য হবে তাতে সন্দেহ নেই, এটাই যদি হয় সত্য তবে নি:সন্দেহে google এক ধাপ এগিয়ে গেল।

No comments: